মেটালার্জি (বিষয় কোড: ২৭০৪৩) এর সাজেশন

মেটালার্জি (২২ প্রবিধান) এর সাজেশন 

বিষয় কোড: ২৭০৪৩

১। ফিজিক্যাল মেটালার্জি কাকে বলে?

২। প্রোয়োগক্ষেত্র অনুযায়ী মেটালার্জির শ্রেণিবিন্যাস কর।

৩। প্রসেস বা কেমিক্যাল মেটালার্জি কত প্রকার?

৪। ধাতুর আটটি যান্ত্রিক ধর্মের নাম উল্লেখ কর।

৫। ধাতুবিদ্যা বলতে কী বুঝায়?

৬।ধাতুর ভৌত ধর্ম কী?

৭। ধাতুর যান্ত্রিক ধর্ম বলতে কী বুঝায়?

৮। স্ফটিক বা কেলাস কাকে বলে?

৯। ধাতুর স্ফটিকীকরণ বলতে কী বুঝায়?

১০। কাঠিন্যতা কী?

১১। এবং স্ট্রাকচার অঙ্কন করে পরমাণুগুলোর অবস্থান উল্লেখ কর।

১২। ধাতুবিদ্যার শ্রেণিবিন্যাস লেখ।

১৩। ধাতুর যান্ত্রিক ধর্মগুলোর নাম লেখ।

১৪। কাঠিন্যতা ওভঙ্গুরতার মধ্যে পার্থক্য আলোচনা কর।

১৫। চিত্রসহকারে বিভিন্ন প্রকার স্পেস ল্যাটিস -এর পরমাণু সংখ্যাসহ বর্ণনা দাও।

১। আকরিক কাকে বলে?

২। দুর্গল সামগ্রী কী?

৩।খনিজ মল কী?

৪। আকরিক ড্রেসিং বলতে কী বুঝায়?

৫। চুল্লিতে দুর্গল সামগ্রী ব্যবহার করা হয় কেন?

৬। বাংলাদেশে প্রাপ্ত ধাতুর আকরিকগুলোর নাম লেখ।

৭। লৌহ আকরিক কাকে বলে?

৮। ফায়ার ব্রিকসের বৈশিষ্ট্যগুলো লেখ।

৯। দুর্গল সামগ্রীর বৈশিষ্টগুলো লেখ।

১০।প্রকারভেদসহ দুর্গলসামগ্রীর ব্যাখ্যা দাও।

১১। সব আকরিকই খনিজ কিন্তু সব খনিজই আকরিক নয়-ব্যাখ্যা কর।

১২। দুর্গল সামগ্রীর কাজ কী?

১৩। অগ্নি নিরোধক ইট কয় প্রকার ও কী কী?বর্ণনা কর।

১৪। লোহা আকরিক শোধনের ধাপগুলো বর্ণনা কর।

১৫। কিউপোলা  চুল্লি বেসিক কনভারটার ও বৈদ্যুতিক চুল্লিতে কোনো ধরনের দুর্গল সামগ্রী ব্যবহার করা হয় এবং কেন?

১।ইস্পাত উৎপাদনের কী কী চুল্লি ব্যবহার করা হয়?

২। রিমেল্টিং ফার্নেস কী?

৩। বাত্যাচুল্লির চার্জের উপাদানগুলো কী কী?

৪।পিগ আয়রন কী?

৫।বাত্যাচুল্লিতে চুনাপাথর কেন ব্যবহার করা হয়?

৬।পিগ আয়রনের উপাদানগুলোর নাম লেখ।

৭।থার্মোকাপল কী?

৮।স্ল্যাগ হোল ট্যাপ হোলের উপরে রাখাহয় কেন?

৯।বাত্যাচুল্লি হতে প্রাপ্ত ধাতুমল কী কাজে ব্যবহৃত হয়?

১০।পিগ আয়রন নামকরণের সার্থকতা লেখ।

১১।মারুত চুল্লিতে পিগ আয়রন উৎপাদনের সময় সংঘটিত বিক্রিয়াগুলো লেখ।

১২।মেল্টিং রিমেল্টিং চুল্লির পার্থক্য দেখাও।

১৩।একটি বাত্যাচুল্লির পরিষ্কার চিত্র অঙ্কন করে এর বিভিন্ন অংশ দেখাও এবং বিভিন্ন জোনের তাপমাত্রা দেখাও।

১।পেটা লোহা কী?

২।মিলস্কেল কী?

৩।পাডলিং কী?

৪।কী কী পদ্ধতিতে পেটা লোহা তৈরি করা যায়?

৫।পেটা লোহার গুণাগূন সংক্ষেপে লেখ।

৬।রট আয়রন বা পেটা লোহার উপাদানগুলো পরিমাণসহ লেখ।

১। পিগ আয়রন ও কাস্ট আয়রনের মাঝে পার্থক্য কী?

২।গ্রে কাস্ট আয়রনের বৈশিষ্ট্যগুলো লেখ।

৩। হোয়াইট কাস্ট আয়রনের বৈশিষ্টগুলো লেখ।

৪।ঢালাইলোহার বযবহার লেখ।

৫।কাস্ট আয়রন কত প্রকার ও কী কী?

৬।কাস্ট আয়রন গুণাগুণের উপর সিলিকন ও সালফার কী কী প্রভাব বিস্তার করে?

৭। কিউপোলা চুল্লির পরিষ্কার চিত্র অঙ্কন করে এর কার্যপ্রণালির বিবরণ দাও।

৮।হোয়াইট কাস্ট আয়রন এবং গ্রে কাস্ট আয়রনের মধ্যে পার্থকয ব্যাখ্যা কর।

৯।শিল্পক্ষেত্রে কাস্টায়রনের ব্যবহার বর্ণনা কর।

১। মিডিয়াম কার্বন স্টিল কোথায় ব্যবহার করা হয়?

২। সরল কার্বন ইস্পাত কাকে বলে?

৩।ডেড মাইল্ড স্টিল কী?

৪। ইস্পাত কাকে বলে?

৫।ইস্পাত উৎপাদনে অ্যালুমিনিয়াম পাউডার কেন ব্যবহার করা হয়?

৬।প্লেইন  কার্বন স্টিলের কার্বনে হারসহ লেখ।

৭। মাইল্ড স্টিল ও হাই-কার্বন স্টিলের মধ্যে পার্থক্য লেখ।

১।ওপেন  হার্থ চুল্লিতে রিয়াকার্বুরাইজেশন কী?

২।জ্বালানি হিসেবে ওপেন হার্থ চুল্লিতে কী কী ব্যবহার করা হয়?

৩।বেসিমার বা কনভার্টার চুল্লি নয় কেন?

৪।ডুপ্লেক্সিং পদ্ধতি বলতে কী বুঝায়?

৫।ইস্পাত উৎপাদনের পদ্ধতিগুলো কী কী?

৬।ক্রুসিবলের ধারণক্ষমতা কীভাবে নির্ধারণ করা হয়?

৭।ওর বয়েল কী?

৮।ক্রুসিবল চুল্লির সুবিধা ও অসুবিধাগুলো কী কী?

৯।ক্রুসিবল চুল্লি ব্যবহারের সুবিধাবলি ব্যাখ্যা কর।

১০।চার প্রকার স্টিলে মেকিং পদ্ধতির নাম লেখ।

১১। ইস্পাতের শ্রেণিবিভাগ বর্ণনা কর।

১২। রিজেনারেটিভ পদ্ধতি কী?আলোচনা কর।

১৩।বেসিক বেসিমায় পদ্ধতিতে ইস্পাত উৎপাদন পদ্ধতি বর্ণনা কর।

১৪।ডুপ্লেক্সিং পদ্ধতি ব্যবহারের কারণ ব্যাখ্যা কর।

১৫।অ্যাসিড ও বেসিক বেসিমার পদ্ধতির পার্থক্য লেখ।

১৬।ওপেন হার্থ পদ্ধতি ও বেসিমার পদ্ধতির তুলনামূলক পার্থক্য লেখ।

১৭।বেসিমার পদ্ধতিতে উৎপাদিত ইস্পাতের চেয়ে ওপেন হার্থ পদ্ধতির তৈরি ইস্পাত উন্নতিমানের হয় কেন?

১। প্রত্যক্ষ আর্ক চুল্লিতে কয়টি ইলেকট্রোড থাকে?

২।আর্ক চুল্লিতে ব্যবহৃত ইলেকট্রোড কীসের তৈরি?

৩। বৈদ্যুতিক আবেশন চুল্লির চেয়ে বৈদ্যুতিক আর্ক চুল্লিতে ইস্পাত উৎপাদন বেশি হয় কেন/

৪।বৈদ্যুতিক আর্ক চুল্লির বিভিন্ন অংশের নাম লেখ।

৫।বৈদ্যুতিক আর্ক চুল্লির সুবিধাগুলো লেখ।

৬। চিত্রসহ প্রত্যক্ষ আর্ক চুল্লির গঠনপ্রণালি সংক্ষেপে লেখ।

১। হাই-স্পিড ইস্পাতের ৩টি সংকর উপাদানের নাম লেখ।

২।তামার চারটি ধর্ম কী কী ?

৩।অ্যালুমিনিয়ামের আকরিকগুলো কী কী?

৪।অ্যালুমিনিয়ামের ব্যবহার বর্ণনা কর।

৫।সংকরীকরণ কাকে বলে?

৬।সংকর ইস্পাতের শ্রেনিবিন্যাস উল্লেখ কর।

৭।এসএস স্টিলে সংকরগুলোর নাম লেখ।

৮।স্টেইনলেস স্টিল কী?

৯।ইস্পাতকে কী কারণে সংকরায়ন করা হয়

১০।তামার চারটি আকরিকের নাম লেখ।

১১।অ্যালুমিনিয়ামের ৫টি ধর্ম উল্লেখ কর।

১২।গান মেটাল কী?

১৩। সংকর ইস্পাত বলতে কী বুঝায়?

১৪।হোয়াইট মেটাল কী?

১৫।ডুরালুমিন কী?

১৬।হাই-স্পিড স্টিল বলতে কী বুঝায়?

১৭।টাংস্টেল স্টিলের উপাদানগুলো পরিমাণসহ লেখ।

১৮।বিয়ারিং মেটালের কী কী গুণাবলি থাকে প্রয়োজন?

১৯।সরল কার্বন ইস্পাত ও সংকর ইস্পাতের মধ্যে পার্থক্য দেখাও?

২০।ধাতুর সংকরীকরণের উদ্দেশ্যগুলো লেখ।

২১। পিতল ও কাঁসার মধ্যে পার্থক্য লেখ।

২২। হাই-স্পিড স্টিল কোন কোন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।

২৩। সংকেতসহ অ্যালুমিনিয়ামের ৪টি আকরিকের নাম লেখ।

২৪।অ্যালুমিনিয়াম নিষ্কাশন পদ্ধতি বিবৃত কর।

২৫। স্টেইনলেস স্টিলের উপাদানসহ এর ব্যবহার ও সুবিধা-অসুবিধাগুলো বর্ণনা কর।

২৬।স্টেইনলেস স্টিলের উৎপাদন পদ্ধতি আলোচনা কর।

২৭।তড়িৎ বিশোধন প্রক্রিয়ায় তামা বিশুদ্ধকরণ প্রক্রিয়াটি পরিচ্ছন্ন চিত্রসহ বর্ণনা কর।

১।ধাতু কী কী পদ্ধতিতে গুঁড়া করা যায়?

২।পাউডার মেটালার্জি কী?

৩।সিন্টারিং প্রক্রিয়া কাকে বলে?

৪।পাউডার মেটালার্জির সুবিধা কী কী?

৫।পাউডার মেটালার্জির অসুবিধাসমূহ লেখ।

৬।সিন্টারিং কাকে বলে?

৭।পাউডার মেটালার্জিতে ধাতব গুঁড়া তৈরির পদ্ধতিগুলো কী কী? 

৮।পাউডার মেটালার্জিতে দ্রব্য উৎপাদন কার্যপ্রণালির বর্ণনা দাও।

৯।যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ধাতব গুঁড়া প্রস্তুতির বর্ণ্নাকর। 

১০। পাউডার মেটালার্জির গুরুত্ব আলোচনা কর।

১১।পাউডার মেটালার্জির সুবিধা ও সীমাবদ্ধতা আলোচনা কর।