ঈদুল ফিতর ২০২৩ কত তারিখে বাংলাদেশ
ঈদ মানে খুশি,ঈদ মানে আনন্দ।মুসলিম জাতীর জন্য ঈদ অত্যন্ত খুশীর উৎসব।বছরে দুইটা ঈদ পালন করা হয়।দীর্ঘ একটা মাস রোজা পালন করার পর ঈদুল ফিতরের আনন্দ উপভোগ করা হয়।ঈদ,রমজান এ সব কিছুই একটা নির্দ্দিষ্ট সময়ে পালিত হয়ে থাকে।কবে থেকে রোজা থাকা শুরু করতে হবে,কবে ঈদ হবে।
সূচিপত্রঃ ঈদুল ফিতর ২০২৩ কত তারিখে বাংলাদেশ
- ঈদুল ফিতর ২০২৩ কত তারিখে বাংলাদেশ
- ঈদুল ফিতর কি
- ঈদুল ফিতর কিভাবে পালন করা হয়
- বাংলাদেশে ঈদের ছুটি কত তারিখ থেকে
- ঈদ সম্পর্কে কিছু কথা
- ঈদের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস
- ঈদুল ফিতর ২০২৩ কত তারিখে বাংলাদেশ এর শেষ
ঈদুল ফিতর ২০২৩ কত তারিখে বাংলাদেশ
ঈদুল ফিতর ২০২৩ কত তারিখে বাংলাদেশ।যেহেতু বাংলাদেশে এখন রমজান মাস চলছে,ঈদুল ফিতরের তারিখ টা ধারণা করা যায়।যেহেতু রমজানের সাথে ঈদুল ফিতরের সম্পর্ক রয়েছে।রমজান শেষ হলেই ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হবে।বাংলাদেশে ১৪৪৪ হিজরি রমজান মাস চলছে।
রমজান মাস শেষ হলেই শাওয়াল মাসের প্রথম দিনই ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হবে।যেহেতু বাংলাদেশে রোজা শুরু হয়েছে ২৪ মার্চ।যদি সবগুলো রোজা হয় তাহলে ঈদ হবে ২৩ এপ্রিল।আর যদি রোজা ২৯ টা হয় তাহলে ঈদ হবে ২২ এপ্রিল।(চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল)
ঈদুল ফিতর কি
ফিতর শব্দটি হলো আরবী শব্দ,এর অর্থ হলো রোজা ভাঙ্গা।ইসলামে মুসলিম জাতিরা রমজান মাসে রোজা রাখে।পুরো একটা মাস রোজা রাখার পর শাওয়াল মাসের প্রথম দিন ঈদুল ফিতর উদযাপন করা হয়।দীর্ঘ একটা মাস রোজা রাখার পর ঈদুল ফিতর মুসলিম জাতির জন্য বয়ে নিয়ে আসে অনাবিল আনন্দের মুহূর্ত। আরবী ফিতর শব্দটি ফিতরা থেকে এসেছে।ঈদুল ফিতর ২০২৩ কত তারিখে বাংলাদেশ।
ঈদুল ফিতর কিভাবে পালন করা হয়
ঈদুল ফিতরের অনেকগুলো নিয়মকানুন রয়েছে।আমরা এখন জানবো,কিভাবে সঠিক নিয়মে ঈদুল ফিতর পালন করা যায়।
- প্রস্তুতি
- ফিতরা
- ঈদ উৎসব
প্রস্তুতিঃ প্রত্যেকটা কাজের আগে একটা প্রস্তুতি থাকে।আর ঈদুল ফিতর তো মুসলিম জাতির জন্য বিশেষ একটা দিন।এই দিনে তো প্রস্তুতির শেষ নেই।ঈদ মানে আনন্দ,ঈদ মানে খুশি।ঈদুল ফিতরের দিন সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠতে হবে।মেসওয়াক করে,পরিস্কার পরিছন্ন হয়ে,নতুন পোশাক পরিধান করতে হবে।মুসলমানদের বিধান অনুযায়ী ঈদের নামাজ আদায় করতে যাওয়ার আগে মিষ্টি মুখ করে যাওয়া,মিষ্টী জাতীয় কোন খাবার খেয়ে ঈদ্গাহ মাঠের উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়া।
ঈদুল ফিতর এর দিন ঈদ্গাহ মাঠে এক রাস্তা দিয়ে যেতে হয় এবং নামাজ শেষ করে অন্য রাস্তা দিয়ে বাড়িতে আসতে হয়।ঈদের দিন সারাদিন কেউ কোন কাজ,কর্ম করে না।সবাই এই দিনে শুধু আনন্দ করে থাকে।ঘুরে বাড়ায়,খাওয়া,দাওয়া করে।
ফিতরাঃ ইসলামি বিধান অনুযায়ী রোজার ভুলত্রুটি মাপ পাওয়ার জন্য অভাবগ্রস্থদের মাঝে অর্থ প্রদান করাই হলো ফিতরা।মুসলমানদের জন্য ফিতরা প্রদান করা ওয়াজিব।ঈদুল ফিতরের নামাজের পূর্বেই ফিতরা প্রদান করতে হয়।কোনো কারণে যদি ঈদের নামাজ আদায় করা হয়ে যায়,তাহলে নামাজের পরেও ফিতরা প্রদানের জন্য বলা হয়েছে।
ইসলামে নির্দ্দিষ্ট পরিমাণ ফিতরা প্রদানের বিধান রয়েছে।বাড়িতে কাজ করা লোকের ওপর ফিতরা আদায়যোগ্য নয় বরং তাকে ফিতরা দেওয়া যায়।সহজভাবে বলা যায় যে,যারা যাকাত পাওয়ার যোগ্য,তারাই ফিতরা পায়।ফিতরার মাধ্যমে দেখা যায় যে,সমাজের অসহায়,গরীব মানুষগুলো একটু ভালোভাবে ঈদ পালন করতে পারে।
ঈদ উৎসবঃ ঈদুল ফিতর ২০২৩ কত তারিখে বাংলাদেশ ।ঈদ হলো মুসলিমদের জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ উৎসব।এই দিন সবাই সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে গোসল করে নতুন জামা কাপড় পরিধান করে ঈদের নামাজ আদায় করতে যাওয়া।ঈদের নামাজ ওয়াজিব নামাজ।ঈদের নামাজ সবার জন্য।ধনী,গরীব সবাই একসাথে ঈদ্গাহ মাঠে নামাজ আদায় করে কুলাকুলি করে।নামাজ শেষে সবাই এক জায়গায় মিলিত হয়।সবার বাড়িতে এই দিনে ভালো ভালো রান্না করা হয়।
সেমাই রান্না করা হয়,কারণ সেমাই ঈদের দিন প্রচলিত একটা খাবার।এই দিনে সবাই সবার বাড়িতে বেড়াতে যাবে এবং সামান্য কিছু পরিমাণ হলে ও খাবার খাবে।সবাই এক অনাবিল আনন্দে মেতে উঠবে এই দিনে।ঈদ কে কেন্দ্র করে অনেক এলাকায় অনেক অনষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে।ঈদের সময় সবাই বাড়িতে থাকে।যে যেখানেই থাকুক,ঈদের সময় ঈদ করার জন্য সবাই বাড়িতে আসে।তখন সবাই মিলে অনেক রকমের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।খেলাধুলা,গান/বাজনা পিকনিক আরও অনেক অনুষ্ঠানই করা হয়।খেলাধুলার মধ্যে থাকে মেয়েদের জন্য আলাদা খেলার আয়োজন করা হয়।
আবার ছেলেদের জন্য আলাদা খেলার আয়োজন করা হয়।এভাবেই ঈদের মধ্যে সবাই মিলে আনন্দ উৎসবে মেতে উঠে।মুসলিম জাতির জন্য বছরে দুইটা ঈদ আসে।একটা হলো ঈদুল ফিতর আর একটা হলো ঈদুল আযহা।ঈদুল ফিতরের আনন্দ টা বিশেষ করে সবার মাঝে ছড়িয়ে পড়ে।ঈদুল ফিতর পালিত হয় শাওয়াল মাসে।শাওয়াল মাসের আগের মাস হলো রমজান মাস।এই রমজান মাসে পুরো মাস আমরা মুসলিম জাতি রোজা পালন করি।
দীর্ঘ এক মাস রোজা থাকার পর আমরা ঈদুল ফিতরের আমেজ উপভোগ করি।ঈদুল ফিতর ধনী,গরীব সবাই এক সাথে আনন্দে মেতে উঠে।আর ঈদুল আযহা হলো কুরবানীর ঈদ। এই ঈদে বিশেষ করে কুরবানী করা হয়।সবাই কুরবানী দিতে পারে না।কারণ সবার কুরবানী দেওয়ার মতো সামর্থ্য থাকে না।যাদের সামর্থ্য আছে তাদের জন্য কুরবানী ফরজ বলে গণ্য করা হয়েছে।কাজেই এই ঈদে কুরবানী থাকলে আনন্দ টা একটু বেশি হয়।তারপরও ঈদ সবার জন্য।ধনী,গরীব একসাথে মিলে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে হয়।
বাংলাদেশে ঈদের ছুটি কত তারিখ থেকে
ঈদুল ফিতর ২০২৩ কত তারিখে বাংলাদেশ এর ওপর নির্ভর করে ঈদের ছুটি কত তারিখ থেকে।বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ছুটি বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে।নিচে এসব নিয়েই আলোচনা করা হলো।
মানুষ জীবিকা নির্বাহের জন্য একেক জন একেক জায়গায় থাকে। কেউ চাকরীর সুবাদে,কেউ পড়াশুনার তাগিদে বাড়ি থেকে দূরে থাকতে হয়।ব্যস্তময় সময় কাটাতে হয়।সবাই এই ঈদের আশায় থাকেন।ঈদের ছুটিতে বাড়িতে আসবেন।মা,বাবা আত্মীয়স্বজনদের সাথে ঈদ করবে।ঈদ মানে আনন্দ,ঈদ মানে একত্রিত হওয়া।যারা দীর্ঘদিন বাড়ি থেকে বাহিরে থাকে তারা কেবল এই ঈদের অপেক্ষায় থাকেন।ঈদ উপলক্ষ্যে অফিস,আদালত,ভার্সিটি সব কিছুই বন্ধ হয়ে যায়।নির্দ্দিষ্ট একটা ছুটি দিয়ে দেয়।ঈদুল ফিতর ২০২৩ কত তারিখে বাংলাদেশ।বাংলাদেশে এবার ঈদুল ফিতরের ছুটি তিন দিন দেওয়া হবে। ২১,২২,২৩ এই তিন দিন বাংলাদেশের সরকারি প্রতিষ্ঠান গুলো ঈদুল ফিতরের জন্য বন্ধ থাকবে।বাড়ি থেকে বাহিরে থাকা মানুষগুলো এই দিনটার আশায় থাকেন।কবে ঈদ আসবে,কবে বাড়ি গিয়ে,মা বাবার সাথে ঈদ পালন করবো।
ঈদুল ফিতর ২০২৩ কত তারিখে বাংলাদেশ ।অবশেষে আগামী ২১,২২,২৩ এপ্রিল সেই দিনটা সবার জীবনে আসবে,ইনশাআল্লাহ।সবাই যার যার কর্মস্থল থেকে ছুটি পেয়ে মা,বাবা।আত্মীস্বজনদের সাথে ঈদ করার জন্য নিজ নিজ ঠিকানায় চলে আসবে এবং সবাই এক সাথে ঈদ উদযাপন করবে।এই ঈদ উপলক্ষ্যে অনেকদিন পরে সন্তান মা,বাবার কাছে এবং মা,বাবা সন্তানের কাছে আসতে পারে,এতে ঈদের আনন্দটা আরো বেশি হয়ে যায়।গ্রামের বাড়িতে বয়স্ক পিতা,মাতা এই দিনটার অপেক্ষায় থাকে।কবে ঈদ আসবে আর কবে তাদের প্রিয় সন্তানরা বাড়িতে আসবে।এমনও অনেকেই রয়েছে
ঈদ সম্পর্কে কিছু কথা
ঈদ সম্পর্কে বলতে গেলে শেষ হবে না,কারণ ঈদ হলো মুসলিমদের একমাত্র ধর্মীয় উৎসব।এই উৎসবে ধনী,গরীব একসাথে আনন্দে মেতে উঠে।ধনী।গরীবের মধ্যে কোন ভেদাভেদ থাকে না।ঈদের দিনে সবার বাড়িতে ভালো ভালো রান্না হয়।সবাই সবার বাড়িতে বেড়াতে যায়।শিশু,বৃদ্ধ সবাই সমান ভাবে আনন্দে মেতে উঠে।ঈদে অনেকের সাথে অনেকদিন পর দেখা হয়।রমজান মাস শেষ হলে,শাওয়াল মাসের প্রথম দিন ঈদুল ফিতর পালিত হয়।ঈদ মুসলিমদের অন্তরে খুশি ছড়িয়ে দেয়।ঈদ আল্লাহ পাকের পক্ষ থেকে খুশির রহমত।
মুসলিমদের জন্য বছরে দুইটা ঈদ পালিত হয়।একটা হলো ঈদুল ফিতর আর একটা হলো ঈদুল আযহা।ঈদুল ফিতর পালিত হয় শাওয়াল মাসে এক তারিখে।তার আগের মাস হলো রমজান মাস। রমজান মাসে মুসলিম বান্দা/বান্দী এক মাস রোজা রাখেন।তারপর তাদের জন্য আল্লাহ পাক এই পবিত্র ঈদুল ফিতর এর আয়োজন করেছেন।ঈদুল ফিতরে ফিতরা প্রদান করার কথা বলা হয়েছে।ঈদের জন্য আলাদা নামাজ পড়তে হয়।ঈদের নামাজ মুসলিমদের জন্য ওয়াজিব।যা সবাইকেই আদায় করতে হবে।ঈদুল ফিতরের দিন বাড়ির পুরুষরা সকালে ঘুম থেকে উঠে গোসল করে পাক,পবিত্র হয়ে ,নতুন পোশাক পরিধান করে,ঈদ্গাহ মাঠে ঈদের নামাজ আদায় করতে যাবে।ঈদুল ফিতরের ফিতরা নামাজের আগেই দিতে হবে।
অসহায়,গরীব,দুঃখিদের মাঝে ফিতরা প্রদান করতে হবে।ঈদুল ফিতরের দিন সকাল বেলা মিষ্টি মুখ করে নামাজের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হতে হবে।ঈদের মধ্যে বড়দের চেয়ে ছোটদের বেশি প্রস্তুতি থাকে,নতুন জামা কেনা,হাতে মেহেদী পড়া,সাজুগুজু করা।ঈদে বিশেষ করে চাঁদ রাত টা অনেক আনন্দের হয়ে থাকে।সবাই রমজান মাসের শেষের দিন ইফতার করে,নামাজ পড়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখার জন্য।কারণ শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা দিলেই পরের দিন পালিত হবে ঈদুল ফিতর।সবাই চাঁদ রাতে অনেক আনন্দ করে,ছোট বাচ্চারা বাজি ফোটায়।
চারিদিকে আনন্দের ঢল নেমে আসে।সবাই অনেক আনন্দ করে গান,বাজনা,নাচানাচি করে।রাত শেষ হলেই ঈদ এই আনন্দে অনেকের রাতে ঘুম টাও হয় না।বিশেষ করে ছোটদের ঈদের আগের রাত শেষ হতে চায় না।ছোটরা ঈদ উপলক্ষে বড়দের কাছে থেকে সালামি নিয়ে থাকে।এতেও তারা অনেক আনন্দিত হয়ে থাকে।বাড়ির সব বড়দের কাছে গিয়ে ঈদের সালামি নিয়ে থাকে।বড়রাও তাদের কে সালামি দেয়।এভাবেই ছোট,বড় সবার জীবনে ঈদ খুব বড় একটা আনন্দের প্রভাব ফেলে।
ঈদের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস
ঈদের আনন্দে সকলের রিদয় আনন্দিত হয়ে উঠুক।রমজানের দিনগুলো আস্তে আস্তে পার হয়ে যাচ্ছে আর এগিয়ে আসছে ঈদের দিন।ঈদ আল্লাহ পাকের পক্ষ থেকে মুসলিমদের জন্য শ্রেষ্ঠ্য উৎসব।মুসলিম জাতি পুরো একটা মাস রোজা রাখে এবং আল্লাহর ইবাদত করে কাটিয়ে দেন।তাই আল্লাহ পাক এই আনন্দ ভরা ঈদের সুভাস সবার মাঝে ছড়িয়ে দেন।ঈদ কে ঘিরে মুসলিম জাতীর কতই ভালোবাসা।
সবাই বাড়িতে দাওয়াত দেওয়া,একসাথে খাওয়া দাওয়া করা।সবাই একসাথে ঘুরতে যাওয়া,আনন্দ,ইল্লাসে মেতে উঠা।ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহা নিয়ে মুসলিমদের কতই না আনন্দ।তবে ঈদের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস ছাড়া যেনো ঈদ সম্পূর্ণ হয় না।বন্ধু বান্ধবীদের ঈদের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য কিছু ঈদের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস নিচে দেওয়া হলো-।
১-ঈদ মানে আনন্দ,ঈদ মানে খুশি-
ঈদ মানে তুমি,আমি রব পাশাপাশি.........
তুমি আমার আপনজন,তাই তোমাকে জানাই নিমন্ত্রণ।
...............ঈদ মোবারক............
২-ঈদের দিনেতে
মেহেদী রাঙা হাতে তে
আসবে তুমি আমার বাড়িতে
দাওয়াত থাকলো আসিতে।
...............ঈদ মোবারক............
৩-ঈদ মানে নতুন সকাল,নতুন ভাবে শুরু,
বন্ধু তুমি অনেক দুরে,তাই তোমার কথা মনে পড়ে।
সব কষ্ট ভুলে যেও,দাওয়াত দিলাম আসিও।
..................ঈদ মোবারক...............
৪-ফুল সুগন্ধ ছড়ায়,পাখি উড়ে বেড়ায়,
চাঁদ জোছনা ছড়ায়,নদী বয়ে চলে যায়।
আর আমার এই এস এম এস তোমায়,
ঈদের শুভেচ্ছা জানায়.........ঈদ মোবারক।
৫-ঈদের শুভেচ্ছা জানাই তোমাকে,
ঈদের আনন্দ ঘিরে রাখুক তোমাকে।
সব আপনজনদের পাশে ঈদ কাটাও ভালোবেসে.........ঈদ মোবারক।
৬-নতুন পোশাক নতুন সাজ,
মেহেদিতে রাঙ্গানো দুটি হাত।
আকাশে উড়ছে সাদা বক,
তোমাকে জানাই অগ্রিম...............ঈদ মোবারক...............।
৭-রঙিন আকাশ-রঙিন দিন,
ঈদে বাকি বেশ কয়দিন।
মেঘ-বৃষ্টি রঙিন দিন,
আসবে কিন্তু ঈদের দিন।
............ঈদ মোবারক............
৮-ঈদুল ফিতরের দিনে,
দাওয়াত দিলাম আসিতে।
আসবে কিন্তু বন্ধু তুমি আমার বাড়িতে,
..................ঈদ মোবারক..................
৯-আজ পড়েছে আকাশে চাঁদের নজর,
তোমাকে আমি দিলাম খবর।
বাকা চাঁদের হাসিতে ,
দাওয়াত দিলাম আসিতে।
............ঈদ মোবারক.........
১০-লাল গোলাপ,সবুজ পাতা,
পড়ছে মনে ঈদের কথা।
ঈদের দাওয়াত দিলাম তোমায়,
আসবে কিন্তু সঠিক সময়।
............ঈদ মোবারক............
১১-তুমি চাঁদ নয়,তবে তুমি চাঁদের আলোর মতন।
তুমি ফুল নয়,তবে তুমি ফুলের সৌরভের মতন।
তুমি নদী নয়,তবে তুমি নদীর ঢেউয়ের মতন।
তুমি অচেনা কেউ নয়,আমার চেনা কেউ।
...............ঈদ মোবারক............
ঈদুল ফিতর ২০২৩ কত তারিখে বাংলাদেশ এর শেষ কথা
ঈদ মানে আনান্দ আর ঈদুল ফিতর মানে রোজা ভাঙ্গার আনান্দ। ইসলাম ধর্ম পালন কারীদের জন্য এটি একটি বড় উৎসব। রমজান মাসে রোজা রাখার পরে এই ঈদ রোজা পালন কারীদের মধ্যে আনান্দের টেউ তুলে নিজেদের মধ্যে। ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়ার মধ্যে ৈএই রোজার সমাপ্তি করে। তবে দেশ ভিত্তিক দুই এক আগে পরে সারা বিশ্বে ঈদুল ফিতর পালন করা হয় । ঈদুল ফিতর ২০২৩ কত তারিখে বাংলাদেশ তা জানার জন্য আমাদের চাঁদ দেখতে হয় । মানে আমরা বলতে পরি ঈদুল ফিতর ২০২৩ কত তারিখে বাংলাদেশ এ কবে তা চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে।
অর্ডিনারি সিসি’র নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url