প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায় - লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায়

 

প্রত্যেকটি মানুষই তার নিজের স্বাস্থ্য নিয়ে অধিক চিন্তিত। আমরা প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায় এর মাধ্যমে পেতে পারেন একটি সুন্দর স্বাস্থ্য। যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে সুন্দর করে তুলবে এবং মানুষের সামনে সুন্দরভাবে উপস্থাপনে উপযোগী করে তুলবে। কথায় আছে, সুস্থ দেহে সুস্থ মনের  বাস। আমাদের সকলেরই কাম্য একটি সুস্থ দেহ, সুস্থ দেহ মানে এই নয় যে খুব বেশি ওজন।

সুস্থ দেহ মানে যে খুব বেশি ওজন সমৃদ্ধ শরীর হতে হবে তা নয়। সুস্থ শরীর মানে নিজের উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন। যাকে বি এম আই বলা হয়। ব্যায়াম করে শরীরের ওজন কমানো অনেকের কাছেই একটুও কষ্ট সাধ্য হয়ে থাকে তাই প্রাকৃতিক উপায় ওজন কমানোর উপায় ও লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে যা আজ আমরা প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায় ও লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে জানব।

সূচিপত্রঃ প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায় - লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায়

ওজন কমানোর প্রকৃতিক উপায়

ওজন কমানোর অনেক ধরনের উপায় থাকলেও প্রাকৃতিক উপায় ওজন কমানোর উপায় সবথেকে গ্রহণযোগ্য ও নির্ভরযোগ্য যা অন্য কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই এবং প্রকৃতিক ভাবে আমাদের শরীরের বাড়তি ওজন কে কমিয়ে দেয় ওজন কমানোর প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায় অনেক ধরনের রয়েছে। ক্যালোরি হচ্ছে চর্বি, প্রোটিন এবং কার্বহাইড্রেটস থেকে তৈরি হওয়া শক্তি পরিমাপের একক। বিভিন্নভাবে রাসায়নিক বিক্রিয়া শরীরে জমে থাকা চর্বি থেকে শক্তি তৈরি হয়। 

যা আমরা  আর খরচ না হয় শক্তি জমে থাকে শরীরে ওজন কমাতে তাই যত গ্রহণ করছে তার চেয়ে বেশি ক্যালরি প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায় শক্তি খরচ করতে হবে। যখনই খাবার খাওয়ার চাইতেও বেশি শক্তি খরচ হবে তখন শরীরের চর্বি কমতে থাকবে এটা কিছুটা পানি বাষ্প হয়ে কমে যাওয়ার মতো ব্যাপার। আর এই প্রক্রিয়াতে ওজন কমানো খুব সহজে প্রাকৃতিক উপায় কমানো সম্ভব।
উপরের প্রক্রিয়াগুলো ওজন কমানোর গুরুত্বপূর্ণ উপায় হিসেবে স্বীকৃত। তবে এই প্রক্রিয়া আরও দ্রুত করতে রয়েছে প্রাকৃতিক উপায়।

গ্রিন টি ও আদা

গ্রীন টি তে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গ্রিন টি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। শারীরিক নানা সমস্যা দূর করতেও গ্রিন টির জুড়ি মেলা ভার। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে গ্রিন টি সহায়ক ভূমিকা পালন করে। পাশাপাশি গ্রিন টির সাথে আদা মিশিয়ে পান করলে তা হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
এই চা টি তৈরি করতে আমাদের প্রয়োজন আধা ইঞ্চি পরিষ্কার করে নেওয়া আদা কুচি করে নিতে হবে তার সাথে বৃষ্টির মধ্যে এ কুচি করা আদা মিশিয়ে পান করলে তাহলে ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
এই চা তৈরি করা খুবই সহজ, এই চা তৈরি করতে প্রয়োজন আধা ইঞ্চি আদা পরিষ্কার করে কুচি করে কাটা, এক চা চামচ গ্রিন টি, পরিমান মত পানি এবং ভেষজ মধু  স্বাদ মত। গ্রিন টি ও মধু যেমন স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী তেমন এটি একটি প্রকৃতিক উপাদান যার মাধ্যমে প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায় এর মাধ্যমে ওজন কমানো যায়।

প্রস্তুত প্রণালীঃ
পানি ফুটিয়ে এরমধ্যে গ্রিন টি পাতা ও আদা দিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে ফুঁটিয়ে নিন । এরপর চা টি ছেকে নিন। এবার এর সাথে মধু মিশিয়ে পান করুন। দিনে অন্তত দুই থেকে তিন কাপ চা পান করুন।

দারুচিনি চা

রক্তে শর্করার পরিমাণ আমাদের ওজনের ওপর প্রভাব ফেলে। কারণ এর মাত্রার ওপর নির্ভর করে আমাদের খাদ্য অভ্যাস এবং শক্তির পরিমাণ। এটি আমাদের রক্তের শর্করায় ভারসাম্য বজায় রাখতে এবং খুদার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ রাখার পাশাপাশি কর্ম ক্ষমতা ঠিক রাখে। ফলে আমাদের শরীরের মেদ বা চর্বি জমে থাকার ঝুঁকি কমে আসে।
 রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে দারুচিনি খুবই কার্যকরী। এতে তৈরি করতে আমাদের লাগবে এক টেবিল চামচ দারুচিনি গুড়া, একটি আস্ত দারুচিনি এবং আট আউন্স বিশুদ্ধ পানি।

প্রস্তুত প্রণালীঃ
একটি পাত্রে পানি গরম করে তাতে দারুচিনির মিশিয়ে কিছুক্ষণ গরম করে নিন। কুসুম গরম হলে তা পান করুন। দিনের দুই থেকে তিনবার এটি পান করুন।

গোলাপের পাপড়ির পানি 

গোলাপের পাপড়ির পানি কিংবা গোলাপজল আমাদের ত্বকের জন্য এবং রূপচর্চার জন্য একটি অতুলনীয় উপাদান। তবে এই পানীয় যে শরীরের জন্য উপকারী সে সম্পর্কে হয়তো অনেকেরই ধারণা নেই। গোলাপের পাপড়ি ফুটানো পানি মূত্র বর্ধক হিসেবে কাজ করে থাকে হিসেবে কাজ করে থাকে। ফলে শরীরে জমে থাকা সোডিয়াম বা লবণ কার্যকরভাবে কিডনি পরিশোধ করতে পারেন। আরে এ প্রক্রিয়াটিতে পানির চাহিদা বাড়ে ফলে শরীরের দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায়। এটি একটি 100% প্রকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায়।
পান করার জন্য এই পানীয় তৈরি করতে প্রয়োজন হবে খুবই ভালো ভাবে পরিষ্কার করে নেওয়া একমুঠো তাজা বা শুকনো গোলাপ এর পাপড়ী, পরিমাণ মতো পাণী, এবং মুক বন্ধ কড়া পাত্র ।

প্রস্তুত প্রণালীঃ
পাত্রে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি দিয়ে তাতে গোলাপের পাপড়ি ছড়িয়ে পাত্রের মুখ আটকে 20 মিনিট ফুটিয়ে নিন। এই পানীয় ঠান্ডা করে ছয়দিন পর্যন্ত ফ্রিজে রেখে সংরক্ষণ করা যায়। প্রতিদিন খালি পেটে এক কাত করে পানি পান করুন। যায় একটি প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায়।

চুইংগাম

চুইংগাম ছোট থেকে বড় আমাদের সকলেরই পছন্দের একটি জিনিস। অভ্যাস এর মাধ্যমে ক্ষুধার অনুভূতি করতে সাহায্য করে। অনবরত চাবানোর ফলে আমাদের মস্তিষ্কে সংকেত পৌঁছাতে থাকে যে খাওয়া হচ্ছে। ফলে খাবারের চাহিদা কমে আসে। তাই অসময়ে খাওয়ার ইচ্ছা করলে চিনি ছাড়া চুইংগাম চাবান। এটিও একটি প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায়। যা আপনাকে প্রকৃতিক ভাবে ওজন কমাতে সাহায্য করবে।

পানি পান

ওজন কমানোর অন্যতম উপায় হল পর্যাপ্ত পরিমাণের পানি পান করা। পর্যাপ্ত পানি আমাদের শরীরের দূষিত পদার্থ ধুয়ে ফেলার পাশাপাশি হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। প্রতিদিন অন্তত 8 গ্লাস পানি পান করা উচিত।

পর্যাপ্ত ঘুম

আমাদের শরীরের স্বাভাবিক কার্যপ্রক্রিয়া ধরে রাখতে এবং বিশ্রামের জন্য প্রয়োজন পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম। ঘুম শরীরের প্রতিটি অংশের মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। তাই আমাদের সুস্থ থাকতে পর্যাপ্ত পরিমাণে অত্যন্ত প্রয়োজন। দীর্ঘদিন ঘুমের অনিয়ম হলে শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বেড়ে যায় যা থেকে ওজন বৃদ্ধির ঝুঁকি দেখা দিতে পারে। তাই আমাদের সুস্থ থাকবে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে নিয়মিত ঘুমাতে হবে এটি একটি প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায়।

টক দই ও মধু

টক দইয়ের ভালো ব্যাকটেরিয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। দইয়ের প্রবায়টিকস হজম প্রক্রিয়া সামঞ্জস্যতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। হজমের পাশাপাশি চর্বি ও অন্যান্য উপাদান ভেঙে ওজন কমাতে সাহায্য করে টক দই। আর মধু ও মৃত্যুর চাহিদা পূরণ করে কোন ক্ষতি ছাড়াই। তবে এক্ষেত্রে ফ্যাটবিহীন বই বেছে নিতে হবে। 2 কাপ দই এর সাথে এক টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে সকালের নাস্তা খেতে হবে। সাধের ভিন্নতা আনতে পছন্দের ফল বা  ওটস এর সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। অত্যন্ত ভালোভাবে  প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায় এর মাধ্যমে ওজন কমাতে সাহায্য করে।

লেবু ও গোলমরিচ

লেবুর সঙ্গে গোলমরিচ মিশিয়ে ওজন কমানোর প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে গোলমরিচের রয়েছে পিপারিন নামক উপাদান যা থেকে এর ঝাঁঝালো হয়ে থাকে। উপাদান চর্বি জমার প্রক্রিয়া ব্যাঘাত ঘটায়। রক্তের চর্বির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে গোলমরিচের উপকারিতা অস্বীকার করার মত।
অপরদিকে আমাদের হজমে সহায়তা করে। ওজন কমাতে সাহায্য করে। এই শরবত তৈরি করতে প্রয়োজন হবে অর্ধেক লেবুর রস, অল্প পরিমাণ গোলমরিচের গুড়া, এবং পরিমাণ মতো খাবার পানি।
প্রতিদিন একবার করে খাবার পরে পান করতে হবে।

চকলেট

আপনি কি ওজন বাড়ার ভয় আপনার প্রিয় চকলেট খেতে পারছে না। ওজন বাড়ার ভয় অনেকেই সাধের চকলেটের লোভ সামনে চলতে হয়। কবে 70% ডার্ক চকলেট  স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। ডাক চকলেট রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে। রাতে খাবারের পর দেড় থেকে দুই ইঞ্চি আকারের এক টুকরো ডাক চকলেট খাওয়া যেতে পারে। যেখানে খাদ্য অভ্যাসের পাশাপাশি পর্যাপ্ত ব্যায়াম ওজন কমাতে সহায়ক। খাবার কমানোর পরও অনেকের ক্ষেত্রে ব্যায়াম না করার কারণে ওজন কমানো সম্ভব হয় না।

লেবু পানি

আমরা অনেকেই ঘুম থেকে উঠে ধোঁয়া ওঠা এক কাপ চা বা কফি খেতে পছন্দ করি। চা-কফি শরীরের পানি শূন্যতা তৈরি করে । এক্ষেত্রে দিনের শুরু করতে পারেন লেবু পানি দিয়ে। 400 মিলি লিটার কুসুম গরম পানিতে 2 চা চামচ লেবুর রস দিয়ে একটু মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন। এটি বিপাক ক্রিয়ার হার বাড়ায়। এ কারণেই সারাদিনে আপনি জাহান তা সহজেই হজম হয়ে যায়। খালি পেটে লেবু পানি মধু ক্ষুধা কম লাগে। সারাদিন খাবার কম খাওয়া হয় এবং শরীরে ক্যালারি কম প্রবেশ করে। কারণে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায় এর মাধ্যমে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।

যেভাবে পান করবেন

  1. সকালে নাস্তা করার অন্তত 30 মিনিট আগে লেবু পানি পান করুন। আমাদের শরীরে পানিশূন্যতা তৈরি করে। চা-কফি পরিবর্তে লেবু পানি পান করা ভালো। এটি পানিশূন্যতা দূর করে। তবে দিনে দুইবারের বেশি লেবু পানি পান করবেন না।
  2. লেবু পানির সঙ্গে কিছুটা মধু মিশিয়ে নিলে ক্ষুধা কম লাগে। খাওয়া কম হয়। এ কারণে শরীরের অতিরিক্ত ক্যালরি প্রবেশ করতে পারেনা।
  3. লেবুপানিতে অতিরিক্ত ভিটামিন সি থাকে যার কারণে দাঁতের এনামেল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাইপান করার পর ভালোভাবে কুলি করে মুখ পরিষ্কার করে নিন।
  4. এসিডিটি হলে পান করা বাদ দিন।

৭ দিনে ওজন কমানোর উপায় | ওজন কমানোর খাবার তালিকা

7 দিনে ওজন কমানোর জন্য আমাদের কিছু সিডিউল মেনে চলতে হবে তা হল খাবার রেসিপি নিচে দেওয়া হলঃ
সকালের নাস্তাতাঃসকাল ৮ঃ৩০ থেকে ৯ টা -অল্প আঁচে রান্না করা গরুর মাংস এবং সুপ।
 দুপুরের খাবারঃদুপুর ১২ টা থেকে ১ টা ৩০- মাংস টমেটো দিয়ে তৈরি খাবার, কম তেলে একটু মসলা দিয়ে রান্না করে নিতে পারেন।
রাতের খাবারঃ রাত ৮ টা থেকে ৮ টা ৩০-মুরগির সুপ বাম মিটবল বানিয়ে খেতে পারেন। প্রতিবার পানি খাবেন বেশি করে।

শেষ কথাঃ প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায় - লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায়

শরীর সম্পর্কে আমরা সকলেই সচেতন। কষ্ট করে ,পরিশ্রম করে শরীরের ওজন কমানো যেমন কষ্টসাধ্য তেমনি আমরা ঘরে বসেই প্রকৃতিক উপায় ওজন কমানোর উপায় এবং লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে এই পোস্টটির এর মধ্যে আমরা প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে জানব প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায় একটি সহজলভ্য এবং কষ্টসাধ্য নয়।

 তেমনি প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে জেনে আপনি আপনার জিমের টাকা সঞ্চয় করতে পারবেন এবং কিছুদিনের মধ্যেই আপনার ওজন কমে যাবে। এবং প্রকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায় এর মাধ্যমে আপনি খুব শীঘ্রই ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবেন এবং প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে জেনে নিজের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হয়ে উঠবেন। এবং এই পোষ্টের মাধ্যমে ৭ দিনে ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে জানবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি সিসি’র নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url