গনিত কাকে বলে - গনিত এর জনক কে - গনিত এর ইংরেজী কি

গনিত করতে ভয় পায় না এমন মানুষ খুব কম। সবার কাছেই গনিত বিষয়টা কঠিন লাগে। অনেকে আবার গনিত সাবজেক্টটাকে খুবই ভয় পান। কিন্তু আমাদের দৈনন্দিন জীবনে গনিত ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। গনিতের হিসাব-নিকাশ ছাড়া আমরা প্রায় অচল। তাই আজ আমরা জানব গনিত সম্পর্কে। আমাদের এই পোস্টটিতে গনিত কাকে বলে, গনিত এর জনক কে, গনিত এর ইংরেজী কি, গনিত এর সূত্র, গনিত এর চিহ্ন, গনিত এর পূর্ণরূপ, গনিত সূত্র, গনিতের সকল সূত্র সম্পর্কে।

চলুন আর দেরি না করে গনিত কাকে বলে, গনিত এর জনক কে, গনিত এর ইংরেজী কি, গনিত এর সূত্র, গনিত এর চিহ্ন, গনিত এর পূর্ণরূপ, গনিত সূত্র, গনিতের সকল সূত্র সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেই।

পেজ সূচিপত্রঃ গনিত কাকে বলে - গনিত এর জনক কে - গনিত এর ইংরেজী কি 

গনিত কাকে বলে?

গনিত বলতে হিসাব-নিকাশ করাকেই বুঝায়। আর হিসাব-নিকাশ করতে গেলে সংখ্যা ও পরিমান কথাটি আগে মাথায় আসে। কারন সংখ্যাকেই ব্যবহার করে গনিতের হিসাব-নিকাশ করা হয়। গ্রিক পন্ডিত অ্যারিস্টেটল বলেন- "পরিমানের বিজ্ঞান হল গনিত" আবার জার্মান গনিতবিদ কার্ল ফ্রেডরিক গাউস বলেন- "সকল বিজ্ঞানের রাণী হল এই গনিত"। তাই গনিতের সংজ্ঞা দেওয়া খুবই কঠিন।  তবে আমরা ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯ পযর্ন্ত সংখ্যাকে গনিত বা অঙ্ক বলে থাকি। 

 আরও পড়ুনঃ বার নির্ণয়ের নিয়ম

সহজ ভাষায় বলা যায়- পরিমান, গঠন, শাখা, পরিবর্তন বিষয়গুলো নিয়ে বিজ্ঞানের যে শাখায় গবেষণা করা হয় তাকেই গনিত বলে। আর যারা এই সকল বিষয় নিয়ে গবেষণা করে তাদেরকে গনিতবিদ বলে। গনিতে প্রধান ও অন্যতম কাজ হল পরিমাপযোগ্য রাশি ও সংখ্যার মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন ও বর্ণনা করা। 

গনিত এর জনক কে? | গনিত কাকে বলে

নির্দিষ্টভাবে গনিতের জনক কে তা বলা মুশকিল। ইতিহাস অনুযায়ী জানা গেছে, সর্বপ্রথম গনিতের ব্যবহার হয়েছে খ্রিস্টপূর্ব ৪০০০ অব্দে। সুমেরীয় ও ব্যবিলনীয়কে গনিতের জনক বলা হয়। আবার অনেকে বলেছেন গনিতের জনক গ্রিক গণিতবিদ আর্কিমিডিস (খ্রি: পূর্ব ২৮৭-২১২)। তাই নির্দিষ্টভাবে গনিতের জনক বলা কঠিন। এছাড়াও গনিতের বিভিন্ন শাখার জনকের নাম নিচে দেওয়া হল-

  • গণিতের জনক - আর্কিমিডিস
  • বীজগণিতের জনক - আল খোয়ারিজেমী
  • পাটিগণিতের জনক -আর্যভট্ট (ভারত)
  • জ্যামিতির জনক - ইউক্লিড (গ্রিস)
  • পাই - উইলিয়াম জোন্স
  • লগাদিরম - জন নেপিয়ার
  • সংখ্যাতত্ত্ব - পিথাগোরাস
  • ম্যাট্রিক্স - কেইলে
  • ক্যালকুলাসের জনক - স্যার আইজ্যাক নিউটন (১৬০০ খ্রি.)
  • গণনা যন্ত্র - চার্লস ব্যাবেজ
  • ত্রিকোণমিতি - হিপ্পারকাস

গনিত এর ইংরেজী কি ?

 গনিত এর ইংরেজী হল- Mathematics. 

গনিত এর পূর্ণরূপ কি? | গনিত কাকে বলে

গনিতের অর্থ ধারনা করা হয়েছে বা গননার জন্য নির্ধারিত। গনিতের জন্য আলাদা কোন পূর্ণরূপ বা পূর্ণ শব্দ নেই।

গনিতের সকল সূত্র | গনিত সূত্র | গনিত এর সূত্র

সূত্র ছাড়া গনিত অচল। আপনাকে সঠিকভাবে গনিত শিখতে হলে ও গনিতকে নিজের আয়ত্বে আনতে হলে অবশ্যই গনিএর সূত্র জানতে হবে। কারণ গনিতের এই সূত্রগুলো যদি আপনি না জানেন তাহলে কিছুতেই আপনি গনিত পারবেন না। যারা গনিতের এই সকল সূত্রগুলো আয়ত্ব করেছেন শুধুমাত্র তারাই গনিতে সফল হয়েছে। চলুন গনিতের সকল সূত্র, গনিত সূত্র, গনিত এর সূত্র গুলো জেনে নেই।

পাটি গনিতের সূত্র-

 বিয়ােগের সূত্রাবলি

  • বিয়ােজন-বিয়োজ্য =বিয়োগফল।
  • বিয়ােজন=বিয়ােগফ + বিয়ােজ্য
  • বিয়ােজ্য=বিয়ােজন-বিয়ােগফল
গুণের সূত্রাবলি
  • গুণফল =গুণ্য × গুণক
  • গুণক = গুণফল ÷ গুণ্য
  • গুণ্য= গুণফল ÷ গুণক

ভাগের সূত্রাবলি
নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে;

  • ভাজ্য= ভাজক × ভাগফল + ভাগশেষ।
  • ভাজ্য= (ভাজ্য— ভাগশেষ) ÷ ভাগফল।
  • ভাগফল = (ভাজ্য — ভাগশেষ)÷ ভাজক।

নিঃশেষে বিভাজ্য হলে;

  • ভাজক= ভাজ্য÷ ভাগফল।
  • ভাগফল = ভাজ্য ÷ ভাজক।
  • ভাজ্য = ভাজক × ভাগফল।
ভগ্নাংশের ল.সা.গু ও গ.সা.গু সূত্রাবলী
  • ভগ্নাংশের গ.সা.গু = লবগুলাের গ.সা.গু / হরগুলাের ল.সা.গু
  • ভগ্নাংশের ল.সা.গু =লবগুলাের ল.সা.গু /হরগুলার গ.সা.গু
  • ভগ্নাংশদ্বয়ের গুণফল = ভগ্নাংশদ্বয়ের ল.সা.গু × ভগ্নাংশদ্বয়ের গ.সা.গু.

গড় নির্ণয়

  • গড় = রাশি সমষ্টি /রাশি সংখ্যা
  • রাশির সমষ্টি = গড় ×রাশির সংখ্যা
  • রাশির সংখ্যা = রাশির সমষ্টি ÷ গড়
  • আয়ের গড় = মােট আয়ের পরিমাণ / মােট লােকের সংখ্যা
  • সংখ্যার গড় = সংখ্যাগুলাের যােগফল /সংখ্যার পরিমান বা সংখ্যা
  • ক্রমিক ধারার গড় =শেষ পদ +১ম পদ /2
  • সুদকষার পরিমান নির্নয়ের সূত্রাবলী
  • সুদ = (সুদের হার×আসল×সময়) ÷১০০
  • সময় = (100× সুদ)÷ (আসল×সুদের হার)
  • সুদের হার = (100×সুদ)÷(আসল×সময়)
  • আসল = (100×সুদ)÷(সময়×সুদের হার)
  • আসল = {100×(সুদ-মূল)}÷(100+সুদের হার×সময় )
  • সুদাসল = আসল + সুদ
  • সুদাসল = আসল ×(1+ সুদের হার)× সময় |[চক্রবৃদ্ধি সুদের ক্ষেত্রে]।

লাভ-ক্ষতির এবং ক্রয়-বিক্রয়ের সূত্রাবলী

  • লাভ = বিক্রয়মূল্য-ক্রয়মূল্য
  • ক্ষতি = ক্রয়মূল্য-বিক্রয়মূল্য
  • ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য-লাভ অথবা ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য + ক্ষতি
  • বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য + লাভ অথবা বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য-ক্ষতি

বীজ গনিতের সূত্র-

  • (a+b)²= a²+2ab+b²
  • (a+b)²= (a-b)²+4ab
  • (a-b)²= a²-2ab+b²
  • (a-b)²= (a+b)²-4ab
  • a² + b²= (a+b)²-2ab
  • a² + b²= (a-b)²+2ab
  • a²-b²= (a +b)(a -b)
  • 2(a²+b²)= (a+b)²+(a-b)²
  • 4ab = (a+b)²-(a-b)²
  • ab = {(a+b)/2}²-{(a-b)/2}²
  • (a+b+c)² = a²+b²+c²+2(ab+bc+ca)
  • (a+b)³ = a³+3a²b+3ab²+b³
  • (a+b)³ = a³+b³+3ab(a+b)
  • a-b)³= a³-3a²b+3ab²-b³
  • (a-b)³= a³-b³-3ab(a-b)
  • a³+b³= (a+b) (a²-ab+b²)
  • a³+b³= (a+b)³-3ab(a+b)
  •  a³-b³ = (a-b) (a²+ab+b²)
  • a³-b³ = (a-b)³+3ab(a-b)
  • (a² + b² + c²) = (a + b + c)² – 2(ab + bc + ca)
  • 2 (ab + bc + ca) = (a + b + c)² – (a² + b² + c²)
  • (a + b + c)³ = a³ + b³ + c³ + 3 (a + b) (b + c) (c + a)
  • a³ + b³ + c³ – 3abc =(a+b+c)(a² + b²+ c²–ab–bc– ca)
  • a3 + b3 + c3 – 3abc =½ (a+b+c) { (a–b)²+(b–c)²+(c–a)²}
  • (x + a) (x + b) = x² + (a + b) x + ab
  • (x + a) (x – b) = x² + (a – b) x – ab
  • (x – a) (x + b) = x² + (b – a) x – ab
  • (x – a) (x – b) = x² – (a + b) x + ab
  • (x+p) (x+q) (x+r) = x³ + (p+q+r) x² + (pq+qr+rp) x +pqr
  • bc (b-c) + ca (c- a) + ab (a – b) = – (b – c) (c- a) (a – b)
  • a² (b- c) + b² (c- a) + c² (a – b) = -(b-c) (c-a) (a – b)
  • a (b² – c²) + b (c² – a²) + c (a² – b²) = (b – c) (c- a) (a – b)
  • a³ (b – c) + b³ (c-a) +c³ (a -b) =- (b-c) (c-a) (a – b)(a + b + c)
  • b²-c² (b²-c²) + c²a²(c²-a²)+a²b²(a²-b²)=-(b-c) (c-a) (a-b) (b+c) (c+a) (a+b)
  • (ab + bc+ca) (a+b+c) – abc = (a + b)(b + c) (c+a)
  • (b + c)(c + a)(a + b) + abc = (a + b +c) (ab + bc + ca)

জ্যামিতির সূত্র | গনিত কাকে বলে

বর্গক্ষেত্রের সূত্র-

  • বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (যে কোন একটি বাহুর দৈর্ঘ্য)² বর্গ একক
  • বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = 4 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
  • বর্গক্ষেত্রের কর্ণ=√2 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
  • বর্গক্ষেত্রের বাহু=√ক্ষেত্রফল বা পরিসীমা÷4 একক

আয়তক্ষেত্রের সূত্র-

  • আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (দৈর্ঘ্য × প্রস্থ) বর্গ একক
  • আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = 2 (দৈর্ঘ্য+প্রস্থ)একক
  • আয়তক্ষেত্রের কর্ণ = √(দৈর্ঘ্য²+প্রস্থ²)একক
  • আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য= ক্ষেত্রফল÷প্রস্ত একক
  • আয়তক্ষেত্রের প্রস্ত= ক্ষেত্রফল÷দৈর্ঘ্য একক

রম্বস এর সূত্র-

  • রম্বসের ক্ষেত্রফল = ½× (কর্ণদুইটির গুণফল)
  • রম্বসের পরিসীমা = 4× এক বাহুর দৈর্ঘ্য
  • সামান্তরিক
  • সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল = ভূমি × উচ্চতা =
  • সামান্তরিকের পরিসীমা = 2×(সন্নিহিত বাহুদ্বয়ের সমষ্টি)

ত্রিভূজ এর সূত্র-

  • সমবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = √¾×(বাহু)²
  • সমবাহু ত্রিভূজের উচ্চতা = √3/2×(বাহু)
  • বিষমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = √s(s-a) (s-b) (s-c)
  • এখানে a, b, c ত্রিভুজের তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য, s=অর্ধপরিসীমা
  • পরিসীমা 2s=(a+b+c)
  • সাধারণ ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½ (ভূমি×উচ্চতা) বর্গ একক
  • সমকোণী ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½(a×b)
  • এখানে ত্রিভুজের সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয় a এবং b.
  • সমদ্বিবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = 2√4b²-a²/4 এখানে, a= ভূমি; b= অপর বাহু।
  • ত্রিভুজের উচ্চতা = 2(ক্ষেত্রফল/ভূমি)
  • সমকোণী ত্রিভুজের অতিভুজ =√ লম্ব²+ভূমি²
  • লম্ব =√অতিভূজ²-ভূমি²
  • ভূমি = √অতিভূজ²-লম্ব²
  • সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের উচ্চতা = √b² – a²/4
  • এখানে a= ভূমি; b= সমান দুই বাহুর দৈর্ঘ্য।
  • ত্রিভুজের পরিসীমা=তিন বাহুর সমষ্টি

আরও পড়ুনঃ ১১ কে যেকোন সংখ্যা দিয়ে গুন করার সহজ নিয়ম

বৃত্ত এর সূত্র-

  • বৃত্তের ক্ষেত্রফল = πr²=22/7r² {এখানে π=ধ্রুবক 22/7, বৃত্তের ব্যাসার্ধ= r}
  • বৃত্তের পরিধি = 2πr
  • গোলকের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল = 4πr² বর্গ একক
  • গোলকের আয়তন = 4πr³÷3 ঘন একক
  • h উচ্চতায় তলচ্চেদে উৎপন্ন বৃত্তের ব্যাসার্ধ = √r²-h² একক
  • বৃত্তচাপের দৈর্ঘ্য s=πrθ/180° ,
  • এখানে θ =কোণ
  • সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডার / বেলন
  • সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডারের ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে, সিলিন্ডারের আয়তন = πr²h
  • সিলিন্ডারের বক্রতলের ক্ষেত্রফল (সিএসএ) = 2πrh।
  • সিলিন্ডারের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল (টিএসএ) = 2πr (h + r)

সমবৃত্তভূমিক কোণক এর সূত্র-
সমবৃত্তভূমিক ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,

  • কোণকের বক্রতলের ক্ষেত্রফল= πrl বর্গ একক
  • কোণকের সমতলের ক্ষেত্রফল= πr(r+l) বর্গ একক
  • কোণকের আয়তন= ⅓πr²h ঘন একক
  • বহুভুজের কর্ণের সংখ্যা= n(n-3)/2
    বহুভুজের কোণগুলির সমষ্টি=(2n-4)সমকোণ,এখানে n=বাহুর সংখ্যা
    চতুর্ভুজের পরিসীমা=চার বাহুর সমষ্টি

ট্রাপিজিয়াম এর সূত্র-

  • ট্রাপিজিয়ামের ক্ষেত্রফল =½×(সমান্তরাল বাহু দুইটির যােগফল)×উচ্চতা

ঘনক এর সূত্র-

  • ঘনকের ঘনফল = (যেকোন বাহু)³ ঘন একক
  • ঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 6× বাহু² বর্গ একক
  • ঘনকের কর্ণ = √3×বাহু একক

আয়তঘনক এর সূত্র-

  • আয়তঘনকের ঘনফল = (দৈৰ্ঘা×প্রস্ত×উচ্চতা) ঘন একক
  • আয়তঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 2(ab + bc + ca) বর্গ একক [ যেখানে a = দৈর্ঘ্য b = প্রস্ত c = উচ্চতা ]
  • আয়তঘনকের কর্ণ = √a²+b²+c² একক
  • চারি দেওয়ালের ক্ষেত্রফল = 2(দৈর্ঘ্য + প্রস্থ)×উচ্চতা

ত্রিকোণমিতির সূত্রাবলী

  • sinθ=লম্ব/অতিভূজ
  • cosθ=ভূমি/অতিভূজ
  • taneθ=লম্ব/ভূমি
  • cotθ=ভূমি/লম্ব
  • secθ=অতিভূজ/ভূমি
  • cosecθ=অতিভূজ/লম্ব
  • sinθ=1/cosecθ, cosecθ=1/sinθ
  • cosθ=1/secθ, secθ=1/cosθ
  • tanθ=1/cotθ, cotθ=1/tanθ
  • sin²θ + cos²θ= 1
  • sin²θ = 1 – cos²θ
  • cos²θ = 1- sin²θ
  • sec²θ – tan²θ = 1
  • sec²θ = 1+ tan²θ
  • tan²θ = sec²θ – 1
  • cosec²θ – cot²θ = 1
  • cosec²θ = cot²θ + 1
  • cot²θ = cosec²θ – 1

গনিত এর চিহ্ন | গনিত কাকে বলে

গনিতের কিছু চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। সেই চিহ্নগুলো নেচে দেওয়া হল-

চিহ্ন

ইংরেজিতে

বাংলায়

+

Plus

যোগ

Minus

বিয়োগ

x

Multiplication

গুন

÷

Division

ভাগ

.

Point

দশমিক

Equal

সমান

Equivalent to

সর্বসম/প্রায় সমান

Is not equal

সমান নয়

Almost equal

প্রায় সমান

Therefore

সুতারাং/এতএব

Since/because

যেহেতু

Is Less Than

ছোট

Is Greater than

বড়

Is less than/equal to

ছোট/সমান

Is not less than

ছোট নয়

Is not Greater than

বড় নয়

Is greater than/equal to

বড়/সমান

%

Percent

শতকরা

Infinity

অসীম

Is proportional to

সমানুপাতিক

Element of set

সেটের ইপাদান

Is not element of set

সেটের উপাদান নয়

Empty Set

ফাঁকা সেট

Intersection

ছেদ সেট

union

সংযোগ সেট

Cubed

ঘন

Squared

বর্গ

Cube root

ঘনমূল

Square root

বর্গমূল

π

Pi

পাই

Integral of

পূর্ণসংখ্যা

Angle

কোণ

Right angle

সমকোণ

Parallel

সমান্তরাল

Degree

ডিগ্রি

6’

Second/Foot

সেকেন্ড/ফুট

5’’

Minute/Inch

মিনিট/ইঞ্চি

Summation

সমষ্টি

Perpendicular

লম্ব

Triangle

ত্রিভূজ

Pentagon

পঞ্চভূজ

Hexagon

ষড়ভূজ

Quadrilateral

চতুর্ভূজ

Circle

বৃত্ত

❲❳

1st Bracket

১ম বন্ধনী

[]

3rd bracket

২য় বন্ধনী

❴❵

2nd Bracket

৩য় বন্ধনী

ɑ

Alpha

আলফা

β

Beta

বিটা

Ɣ

Gamma

গামা

δ

Delta

ডেল্টা

𝜁

Zeta

জিটা

𝜿

Kappa

কাপ্পা

σ

sigma

সিগমা

ɷ

Omega

ওমেগা

Θ

Theta

থিটা

η

Eta

ইটা

μ

Mu-myoo

মিউ

𝜆

Lam-da

ল্যামডা

𝜈

nu-niyoo

নিউ 

শেষ কথাঃ গনিত কাকে বলে - গনিত এর জনক কে - গনিত এর ইংরেজী কি 

বন্ধুরা, আজ আমরা গনিত কাকে বলে, গনিত এর জনক কে, গনিত এর ইংরেজী কি নিয়ে একটি পোস্ট লিখেছি। আমাদের এই গনিত কাকে বলে, গনিত এর জনক কে, গনিত এর ইংরেজী কি, গনিত এর সূত্র, গনিত এর চিহ্ন, গনিত এর পূর্ণরূপ, গনিত সূত্র, গনিতের সকল সূত্র নিয়ে আলোচনা করেছি।

আরও পড়ুনঃ অনলাইনে ইনকাম করার উপায়

আশাকরি, আমাদের এই গনিত কাকে বলে, গনিত এর জনক কে, গনিত এর ইংরেজী কি, গনিত এর সূত্র, গনিত এর চিহ্ন, গনিত এর পূর্ণরূপ, গনিত সূত্র, গনিতের সকল সূত্র পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগবে এবং আপনারা উপকৃত হবেন। এরকম আরও নতুন নতুন পোস্ট পেতে আমাদের সঙ্গেই থাকুন, ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি সিসি’র নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url